এস এম সালমান হৃদয় বগুড়াঃ
বগুড়া গাবতলী উপজেলার রামেশ্বরপুর ইউনিয়নের তেজপাড়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক ও রাজিয়া বেগমের পুত্র বর্তমান সময়ের আলোচিত কবি, সাহিতিক, আবৃত্তিকার ইন্জিনিয়ার আমিন হাসান মোল্লা। চাকুরী করতেন বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলা খোট্টাপাড়া ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের জিল্লুর রহমানের টিস্যু ব্যাগ,শপিং ব্যাগ,ও কৃষি পন্য কারখানায়। আমিন হাসান মোল্লা তার মেধা শ্রম ও সততা কারণে কারখানার মালিক জিল্লুর রহমান তার আপন বোনের মেয়ে ও একই এলাকার গোলাপের মেয়ে গুলনাহার আকতার সিমার সঙ্গে বিয়ে দেন। এরি মাঝে জিল্লুর রহমান বিভিন্ন জায়গায় টাকা ধার ও লোন করে পরিশোধ করতে না পারায়। সে কৌশলে আমিন হাসান মোল্লার শশুর গোলাপ কে ম্যানেজ করে তার ব্যবসা প্রতিষ্টান, তার নামে করে দিবে বলে ৫০. ০০০/- হাজার ১ লক্ষ করে টাকা নিতে নিতে মোট ২১.০০.০০০/- টাকা নেই। আমিন হাসান মোল্লা ও তার পরিবার জায়গা জমি জমি বিক্রয় করে টাকা দিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্টা কিনে নিলে কাগজ পত্র করে দিতে বলে শুরু হয় ঝামেলা। আমিন হাসান মোল্লা তার স্ত্রী গুলনাহার আকতার সিমাকে বললে তাদের মধ্য ঝগড়া হয়। সিমা রাগ করে বাপের বাড়িতে চলে আসে। পরে বাপ, মা, মামা ও পরিবারের কথা প্রমনচনায় আমিন হাসান মোল্লা নামে মিথ্যা নারী, শিশু নির্যাতন ও যৌতুক মামলা করেন। এতে পুলিশ আমিন হাসান মোল্লা কে গ্রেফতার করে জেলহাজুতে পাঠায়। ৬দিন জেল খেটে জামিনে মুক্তি পেয়ে। আমিন হাসান মোল্লা ও তার পরিবার বগুড়া আদালতে ২১ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ -এর মামলা করেন।পরে আমিন হাসান মোল্লা বিদেশে পারি জমান। সেখান থেকেই পরিবারের মাধ্যমে মামলা পরিচালনন করে। কিন্তুু মামলায় পুলিশ আজও একজন কেউ ধরতে পারে নাই। এরি মাঝে আমিন হাসান মোল্লার মামা শশুর ও টিস্যু ব্যাগ,শপিং ব্যাগ কৃষিপন্য কারখানার মালিক জিল্লুর রহমান মারা যায়। মামলার অন্য সব আসামীরা বাড়িতে অবস্থা করলেও পুলিশ নিরব। মামলা আসামীরা হলে ১/ গুলনাহার আকতার সিমা(২৪) পিতাঃ গোলাপ ২/ গোলাপ পিতাঃ সিরাজুল ৩/নুরজাহান পিতাঃ সিরাজুল ৪/সুইটি আকতার পিতাঃ আব্দুস সাত্তার সকলে বাড়ি শাজাহানপুর উপজেলার খোট্টাপাড়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডে। বর্তমানে মামলার
সাক্ষীদের আসামীরা হুমকিধামকি প্রদান করছে। মামলার সাক্ষী শাহাদাৎ হোসেন জানান সত্য কথা বলায় আসামীরা স্থানীয় ইউপি সদস্য গোলাম মোস্তফা দ্বারা হুমকি ধামকি প্রদান করছে। শাজাহানপুর থানার অফিসার ইনচার্জের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন আসামিদের ধরতে অভিযান চলছে। এই বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবার অন্তবর্তী সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, বগুড়া জেলা প্রশাসক,পুলিশ সুপারের সুদৃষ্টি কামনা করেন।